ফেসবুক চলবে নতুন নিয়মে জেনে নিন গোপণ কথা!
কিনে নাও নয়তো ধ্বংস করে দাও’ নীতিতে ফেসবুক
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জায়ান্ট ফেসবুকের বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস ফেসবুকের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ তুলে ধরেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, ‘কিনে নাও, নয়তো ধ্বংস করে দাও’ নীতিতে অবলম্বনে ফেসবুক। যেসব প্রতিষ্ঠান ফেসবুকের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারে, সেগুলোকে অন্যায়ভাবে অধিগ্রহণ করছে সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টটি।
তাছাড়া শুধু অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস নয়, তার পাশাপাশি আরও ৪৫ স্টেট ও ফেডারেল রেগুলেটরেরও একই বক্তব্য। ফেসবুকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের নেপথ্যে বেশ কয়েকটি কারণও রয়েছে। যেমন, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো বেশ প্রতিষ্ঠানগুলো তারা কিনে নিয়েছে।
প্রায় এক দশক ধরেই নিজের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ছোট প্রতিদ্বন্দ্বীদের ‘কব্জা’ করে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। ফটো শেয়ারিং অ্যাপ ইনস্টাগ্রামকে ২০১২ সালে কিনে নেয় ফেসবুক। তাও ১ বিলিয়ন ডলারে। তখন প্রতিষ্ঠানটির এতটা পরিচিতি ছিল না, আকারেও ছিল ছোটখাটো। তখন তাদের কর্মী সংখ্যা ছিল শুধু ১৩ জন।
এর বছর দুয়েক পর আরেক কাণ্ড করে বসে ফেসবুক। তাৎক্ষণিক বার্তা চালাচালির অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপের দাম মাত্র ১৬ বিলিয়ন ডলার ধরে কিনে নেয় ফেসবুক। আর এ ক্ষেত্রে মাত্র ২ বিলিয়ন ডলার নগদে পরিশোধ করেছে ফেসবুক। আর ১৪ বিলিয়ন ডলারের পরিবর্তে আগের হোয়াটঅ্যাপ মালিকের কাছে ফেসবুকের কিছু অংশের শেয়ার বিক্রি করা হয়।
প্রায় এক দশক ধরে ফেসবুক নিজের ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণকে কাজে লাগিয়ে তুলনামূলক ছোট প্রতিদ্বন্দ্বীদের ক্ষমতা খর্ব করে যাচ্ছে। তবে ফেসবুকের কাছে এসব অভিযোগের মানে হল প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে দেয়ার অপচেষ্টা! এর বিরুদ্ধে তারা আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দিয়েছে।
আরো জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে আমাদের সাইটে মডেল টেস্ট দিন । আমরা প্রতি সাপ্তাহে মডেল টেস্ট পাবলিশ করি। সেখানে প্রশ্নপত্রের আলোকে আমরা মডেল টেস্ট সাজিয়েছি। ।
মডেল টেস্ট দিতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন: মডেল টেস্ট প্রোগ্রাম।
আরো চাকরির আপডেট পেতে আমাদের সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।আমাদের ফেসবুকে ফলো করুন। ফেসবুক